ব্রাজিলের নারী
তরূণীদের সৌন্দর্যের কথা মাথায় আসলে প্রথমেই চলে আসে ব্রাজিলের নারী। আমাদের অনেকের ব্রাজিলে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়ে উঠেনি। কিন্তু এই ইন্টারনেটের দুনিয়ায় ব্রাজিলের সমন্ধে ফুটবল দিয়ে যত্টা না জানি তার চেয়ে বেশি জানি ব্রাজিলিয়ান মেয়েদের সমন্ধে। ব্রাজিলিয়ান তরুণীর সমন্ধে আমি যতই বলিনা কেন তাতে আমার বলার অপ্রাপ্তি থেকেই যাবে।
কেন ব্রাজিলের নারীরা এত জনপ্রিয় ?

পুরুষের চোখ কখনো সৌন্দর্য ফাকি দিতে পারে? তা যদি মেয়ে সুন্দর্য তবে ত আর বলার প্রয়োজন থাকেনা? তাইনা? আসলে ব্রাজিলিয়ান তরুণীরা প্রকূতির এক দুর্লভ দান ,বিদাতা তাদের পাঠিয়েছেন অনন্য সৌন্দর্য দিয়ে । তাদের শারীরিক গঠণ তথা একটু আধুনিক ভাবে বললে যেটাকে ফিটনেস বলে তার প্রাচুর্যতা অনেক বেশিই বটে । কারণ তারা খুবী খেলাধুলায় মেতে থাকতে পছন্দ করে। এই অবস্থায় তারা চিরযৌবানা থাকার প্রবনতা মানানসই । আর ব্রাজিলিয়ান তরুণীদের গায়ের রঙ যে কাউকে আকর্ষন করতে পারে । অনেকের গায়ের রঙ চকলেট , আবার অনেকের গায়ের রঙ সাদা হয়ে থাকে তাদেরো আবার আলাদা ব্রাজিলিয়ান গন্ধের জন্য সৌন্দর্য বিশালতা মোটেও কম নয়। তবে বাদামী ত্বকের ব্রাজিলিয়ানরা একটু বেশিই আকর্ষনীয় । এ ত্বকের রহস্ব ব্রাজিলিয়ান তরুণীদের অনেক বেশী আকর্ষনীয় করে ।
ব্রাজিলের নারীদের শারিরীক ফিটনেস যেকোনো পুরুষের দর্শনীয় মুগ্ধতা এনে দিতে পারে ।
তাদের প্রসস্ত হার এবং সার্বিকভাবে শা্রিরীক সৌন্দর্য যেমন কোমর, যে কোন পুরুষের আকাংক্ষা স্বভাবতই দেখা দিতে পারে । এককথায় , ব্রাজিলিয়ান তরুণীদের তাদের নিজের সৌন্দর্যের জায়াগা থেকে একেবারেই অদ্বিতীয়। এটা বলার প্রয়োজন পরেনা ব্রাজিলিয়ান তরুণিরা যৌন আবেদনময়ী হিসেবে কতটা এগিয়ে।যদি মনে করেন একটু বেশি বলেছি বা বলার ধরন অনেকটা খারাপত্ব দেখায়,তবে বলি একটু পজিটিভ নিন,সত্য সুন্দরের প্রশংসা দোষের কিছুনা।
ব্রাজিলের নারীরা কি পছন্দ করে?

পছন্দের কথা বলতে গেলে যদি হয় ব্রাজিলিয়ান তরুণীদের কথা , তাহলা নিঃসন্দেহে এটা বলা যায়, তাদের এত সৌন্দর্যতার ভিড়ে সবচেয়ে বেশি তারা হাশি-আনন্দে-উল্লাসে থাকতে পছন্দ করে। ব্রাজিলিয়ান তরুণিরা অত্যাধিক খাবার পছন্দ করেন না কারন তারা বডি ডায়েট এর ক্ষেত্রে খুবি সতর্ক থাকে। তবে তারা বালক বন্ধু পছন্দ করে। তারা চায় তাদের বালক বন্ধুটা খুবি রোমান্টিক হোক। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায় অন্যান্য লাতিন আমেরিকান দেশেও তাদের ধনি ছেলে বন্ধু থাকে। তারা খুবি নরম মন আবার মাঝেমধ্যে শক্ত মনা থাকে। তাদের সাজুগুজু করতে ভাললাগে। সবসময় ফেস ত্রিম ব্যবহার করে থাকে রোদের প্রভাব না পরার জন্য। অদ্ভুতুরে, সেই সাথে তারা রোদ্রজ্জ্বল দিন বেশ পছন্দ করে।
ব্রাজিলিয়ান তরুণিদের পাচ বছর বয়সের আগে ছেলে-মেয়ে একসাথে থাকতে পারে ,তারপর আলাদা করা হয়। তরুণীদের বিয়ের বয়স ১৮ বছর তবে বাবা মায়ের অনুমতিক্রমে ১৬ বছরে বিয়ে করতে পারেন । তরুণীর ১৮ বছর হলে তার থেকে পাছ থেকে দশ বছর বেশি বয়সী পুরুষের সাথে বিয়ে দেয়া হয়।
কোথায় পাবেন সেই ব্রাজিলের নারীর দেখা?

এতক্ষণ এত কিছু পড়লেন এখন তাদের সাথে দেখা করার আক্ষেপ জাগবেনা ? এটা কি হয়?আপনি যদি ব্রাজিল যেতে পারেন তাহলে খুব সহজেই তাদের দেখা পাবেন যেমন প্রতিটা রেস্টুরেন্ট, নাইট ক্লাব, ড্রিঙ্ক বার এ তাদের অসংখ দেখা মিলবে ,এবং তারা খুবি মিশুক এবং কোমল মনের অধিকারী।আবার অনেক ওয়েবসাইটে তাদের দেখা পাবেন বা তাদের সাথে যুক্ত হতে পারবেন ।ওয়েবসাইটে তরুণীদের ঠিকানা এবং যোগাযোগ করার পক্রিয়া থাকে সেক্ষেত্রে রেজিস্ট্রশনের সময় সতর্ক থাকুন যাতে অপ্রয়োজনে টাকা না যায়। তবে লক্ষ্য রাখবেন ওয়েবসাইট যাতে অযাচিত ভাইরাস আক্রমন না করে আপনার কম্পিউটারে। আর সোসাইল মিডিয়ায় অনেক গ্রপে তাদের সাথে যুক্ত হতে পারেন।

পরিশেষে বলব, যদি আপনি সৌভাগ্যবসত ব্রাজিলিয়ান তরুণীকে প্রেমে ফেলতে পারেন তাহলে তাকে শক্ত করে ধরে রাখুন এবং খুব ভালবাসুন।

অনলাইনে লিখতে ভাললাগা থেকেই এই ব্লগে নিয়মিত লিখে যাচ্ছি। এভাবে নিয়মিত কন্ট্রিবিউট করে যেতে চাই।
২৭ বছর যাবত আমি ব্রাজিলে আছি, চার সন্তানের
জনক,আশ্চর্য হলাম ? ব্রাজিলে ১৫ বছরের মেয়েকে বিয়ে করা যায় কে বলল আপনাকে ? এটি সত্য নয়। প্রথম বিয়ে আমার ব্রাজিলিয়ান ২২ বছর ছিল তার আমার ছিল ৩০ বছর ১১ বছর বিবাহিত জীবন কাটিয়েছি, দুই সন্তান রেখে বিদায় নিয়েছে মরণব্যাধি ক্যানসারে ৩৩ বছর বয়সে। ব্রাজিলীয়ান ☺ হাসি খুশি, হিংসা নিন্দা, পরের গিবত নাই, অহংকার নাই সাধারণত পর উপকারী হয়। বাংলাদেশী নাগরিকদের রেকর্ড খারাপ ব্রাজিলে। রেজিস্ট্রার বিয়ে ১৮ বছরে পুর্ন হলে গার্জিয়ান ছাড়া সম্ভব, ১৬ বছরে বাপ মা অনুমতি দিলে করা সম্ভব।
ধন্যবাদ, আপনার মূল্যবান মন্তব্য আমাদের সাইটের উল্লেখিত কন্টেন্ট এ হালনাগাদ করা হয়েছে। আপনি চাইলে এ বিষয়ে একটি আর্টিকেল লিখে পাঠাতে পারেন।
বিস্তারিত আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন।